আলোর পথে হটাৎ করেই অন্ধকার, অচেনা অন্ধকার জগতের মাঝে, ঘূর্ণিপাকে ঘুরে মরি আমি। সাদা দেওয়াল জুড়ে শুধুই অন্ধকারের নিকষ কালো ছায়া। ছায়া মাখা পথ ধরে একা এগিয়ে চলি আমি। কালো ছায়ার ওড়না গায়ে জড়িয়ে চুপি সারে এগিয়ে চলি আমি, একা একা। কিং কর্তব্য বিমূঢ় হয়ে ফ্যাল ফল করে তাকিয়ে থাকি ওই ছায়াময় দেওয়াল পানে। যে দেওয়ালের ঘড়ির কাঁটায় বিদ্ধ হয়েছে আলোর রেনুকনা আচমকাই। স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সাদা টিকটিকি চুপটি করে ঘাপটি মেরে। যার জিভের ছোঁয়ায় বদলে গেছে চেনা মুখ অচেনার ভীড়ে। যে দেওয়ালের অন্ধকার পথ আজ বড়ই অচেনা আমার কাছে। যে পথের ধারে অচেনা অজানা বন্ধুর দল অপেক্ষা করে, আজও ভায়োলিন হাতে। তারাও কেমন অন্ধকারে লীন হয়ে গেছে, দূরে অনেক দূরে। মহাশূন্যের অন্ধকার আকাশে আমি হাতড়ে বেড়াই একটুকরো আলোর রোশনাই। ছট ফট করি একটুকরো আলোর জন্য। এক টুকরো চাঁদের আলোর ছায়ায় বসে দু দণ্ড জিরোতে চাই আমি প্রাণ ভরে। সেই সব হারিয়ে যাওয়া অচেনা অজানা বন্ধুদের সাথে, মিলে মিশে একাকার হতে চাই আবার। ভায়োলিনের নরম সুর শুনে মাতাল হতে চাই জোছনার বৃষ্টি ভেজা রাতে। অন্ধকার দেওয়াল...