তিন চাকার টোটো নয়। চার চাকার গাড়ি নিয়েই বোলপুর থেকে বেরিয়ে পড়লাম আমি। সত্যিই মাঝে মাঝে মনে হয় আমার এই টোটোময় বিন্দাস জীবনে তো চারপেয়ে একটা জিনিস আছে এখনো বেঁচে। যাকে নিয়ে আগে বেশ শীত পড়লেই এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াতাম আমরা মজা করে, হৈ হুল্লোড় করে সবাই মিলে একসাথে। বোলপুরে আসার পর সেটা অনেকটাই কমে গেছে আজকাল বর্তমানে। আসলে তিনচাকার টোটোর যে একটা আলাদা গ্ল্যামার আছে। আলাদা আভিজাত্য আর কৌলীন্য আছে, আর সেই গভীর গোপন ভালোবাসা আছে। সেটা ঠিক ওই চার চাকার কাঁচ ঢাকা গাড়িতে বসে আসেনা খুব একটা। কেমন যেনো একটু অন্য রকম দমবন্ধ লাগে আমার। সেই নতুন বিয়ে করা বউ আর পুরোনো দশ বছরের ঘর সংসার করা বউ এর মতই যেনো। তবু হঠাৎ দরকার পড়ে যাওয়ায় কাজ এর জন্য বোলপুর থেকে সিউড়ি সদরে যেতে হলো আমায় বুধবার সন্ধ্যায়। সেই সিউড়ি যে শহর মোরব্বার জন্য বিখ্যাত একটি শহর। যে শহরে যানজট নিরসনে সদা ব্যস্ত থাকতে হয় পুলিশ আর সিভিক পুলিশকে দিন আর রাত এক করে। যে শহরের কাছেই কদিন আগে একটি হনুমান মন্দিরে বজরঙ্গবলীর মূর্তি ভাঙা নিয়ে হৈ চৈ পড়ে যায়। সোস্য...