কোনো রাজনৈতিক নেতার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে কলম ধরা তাকে তেল দেওয়া আমার ধাতে বা অভ্যাস নেই কোনো ভাবেই। আর কোনোদিনই সেটা আমি ঠিক করে করতেও পারিনি। আর আমি কোনো দিন তেমন কাজ করতেও পারিনি যে রাজনীতির লোকের জন্মদিনে হাসি মুখে তাঁর সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে বলবো দাদা হ্যাপি বার্থডে। এটা আমার ঠিক আসে না আর কি। শুক্রবার সকাল বেলায় এই চা খাবার ছবিটা দেখে মনে হলো। হ্যাঁ,এই ব্যক্তির সাথে আমিও তো মাঝে মাঝে চা খেতে উত্তরপাড়ায় যাই। সেটা আর কারুর কাছে না গেলেও ওর কাছে চা খেতে যাই বিনে পয়সায়। রাজনীতিক নেতার অফিসে সাংবাদিক চা পান করতে যাবে। খবর নিতে যাবে। খাবার এর প্যাকেট নিতে যাবে। জনসংযোগ গড়তে যাবে, এটাই দস্তুর এটাই তো স্বাভাবিক ঘটনা। এটা নিয়ে কোনো হৈ চৈ হুল্লোড় নেই। তার বাইরে হয়তো আরও কিছু নিতে যাবে। সে সব কথা না হয় বাদ দিলাম টোটো চালকের কি আর এসব বলা সাজে। কিন্তু যার জন্মদিন নিয়ে লিখতে বসলাম সেটা কাল পয়লা নভেম্বর চলে গেছে খাতায় কলমে। নিজের শরীর খারাপ থাকায় সেই লেখা আর হয়নি আমার। বোলপুর ফিরে আজ ভোরবেলা সেই কথা মনে পড়ে গেলো। সেই রাস্তার পা...