কিছু কিছু মানুষ শুধুই এই সমাজে এই সংসারে নিজেদের জন্য বাঁচে না। কিছু কিছু মানুষ শুধুই আত্মস্বার্থে তাঁরা দিন যাপন করে না। কিছু কিছু মানুষ মনে করে নিজের ভালো থাকা পূর্ণ হয় যদি অন্য কারুর জন্য কিছু করা যায় এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে। কেউ কেউ আবার জীবনের সব কিছুর মাঝেই কোলে তুলে নেয় আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া শিশুদের হাসি মুখে। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় নিজের সাধ্যমতো সেই সব পিছিয়ে পড়া পরিবারদের কাছে। আসলে এই ধরনের মানুষের সংখ্যা খুবই কম দেখা যায় সমাজে। হাসিমুখে নিজেই ভালো থাকবো আর ভালোভাবে জীবন অতিবাহিত করবো হিসেব করে মেপে পা ফেলে সেই সংখ্যাই বেশি দেখা যায় আজকাল। আর এই সবের মাঝেই দুর্গাপুরের মিতালী দিদি বলি আবার রেগে না যান তিনি জানিনা কি বলবেন রেগে গিয়ে একটু আলাদা একটু অন্য রকম আর পাঁচ জনের থেকে। সেই প্রনাম জানাই লিখে কি বিপত্তি যে হয়েছিল একবার আমার। আলাপ হয়েছিলো আমার দুর্গাপুরে সেই গোপালের বাড়ীতে গিয়ে। বিয়ের পাঁচ বছর পর গোপালের আর রূপার বাড়ীতে গিয়ে দেখা হলো এক সন্ধ্যায়। সেই মুখে ঝকঝকে সুন্দর হাসি। একদম সবাইকে নিয়ে হৈ চৈ হুল্লোড় করে বেঁচে থাকা। প্রাণ...