আজ আমাদের সেই ছটফটে সব সময় ফোন হাতে নিয়ে ঘাঁটা এক ক্রাইম সাংবাদিক শুভ্র চট্টোপাধ্যায় ওরফে লোহার কথা। হ্যাঁ, যার কোনো ছবি উদ্ধার করা গেলো না কোনোভাবেই। কারুর কাছ থেকেই কোনো ছবি পেলাম না আমি।আর যার নাম কেনো যে লোহা হলো তার সুস্পষ্ট কোনো গল্পও নেই আমাদের কাছে। তবু আজ সাদা জীবনের কালো কথায় সেই শুভ্র চট্টোপাধ্যায় এর গল্পকথা। সেই আমাদের সবার পরিচিত বিখ্যাত ক্রাইম রিপোর্টার লোহার গল্প। যার সাংবাদিকতার গুরু একজন বিখ্যাত মানুষের হাত ধরে সেই সল্টলেকে ভারতীয় বিদ্যভবন এর সাংবাদিকতার পড়াশোনা শেষ করে সেই সল্টলেকের একটি কাগজে ওর হাতেখড়ি। যে কাগজের দায়িত্বে ছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সাংবাদিক। সে যে কোনো পজিশনে খেলতে পারদর্শী সেই তীর্থঙ্কর বসু। আমার একসময়ের বন্ধু এখন আর যোগাযোগ নেই আমাদের দুজনের কোনো ভাবেই। আগে যদিও রাতে ঘণ্টার পর ঘন্টা কথা হতো আমাদের। বর্তমানে টোটো চালক হয়ে যাবার পর সেই যোগাযোগ একদম বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেটাই স্বাভাবিক ঘটনা। যাকগে সেই সময় সাংবাদিক হতে শুভ্র তখনও সে লোহা হয়নি হাওড়ার সালকিয়া থেকে বাঁধাঘাট হয়ে নিজের সাইকেল লঞ্চে তুলে নিয়ে আহিরীটো...