সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

হালফিল খবরের তপেশ দা। লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হালফিল খবরের তপেশ দা

সেই হালফিল খবরের তপেশ দা। সেই আজকালের সার্কুলেশন বিভাগে চাকরি করা তপেশ দা। সেই শ্রীরামপুরে মোটরসাইকেল করে হাসি মুখে দিনরাত ঘুরে বেড়ানো তপেশ দা। সেই মাঝে মাঝেই দেখা হলে হেসে কথা বলে জিজ্ঞাসা করা তপেশ দা, কেমন আছো অভিজিৎ তুমি। বাড়ীর খবর ভালো তো। তারপর বহুদিন আর দেখাও হয়নি আর কথাও হয়নি তাঁর সাথে। মাঝে শুধুই তপেশদার জীবনে বিপর্যয় ঘটে গেছে একের পর এক। সেসব কথা না হয় নাই বা লিখলাম আজ বা বললাম আজ। তবু মেয়েকে হারানোর দু বছর পর তাঁর এই পোস্ট দেখে আমার মনে হলো কিছু কথা লিখে ফেলি। সেই হুগলীর বিভিন্ন জায়গায় কাগজের কাজের সূত্রে ঘুরে বেড়ানো আর নানা ভাবে ছোটো পত্রিকা হালফিল খবরের জন্য খবর সংগ্রহ করা। একটু নিজের কাগজকে নিজের মতো করে তৈরি করা দাঁড় করিয়ে দেওয়া। সেই হালফিল খবর প্রতি সপ্তাহে বাড়ীতে পৌঁছে যেতো পোস্ট এর মাধ্যমে নিয়ম করে। সেই কাগজের জন্যে এদিক ওদিক দৌড়ঝাঁপ করতেন খুব তপেশ দা। বহুদিন পরে সেই পুরোনো কথা মনে পড়ে গেলো আমার। সেই শ্রীরামপুর থানা, বৈদ্যবাটি এলাকা, চুঁচুড়া নানা জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন মোটরসাইকেল নিয়ে। কত দৌড় ঝাঁপ করতেন তিনি। হঠাৎ...