বাংলা মিডিয়ার সেই বিখ্যাত সাংবাদিক কখনও কাগজে আবার কোনো সময় টিভিতে দেখা যায় তাঁকে। আবার কোনো সময় খেজুরির গ্রামে ঘুরতে দেখা যায় জল জঙ্গল নদী পেরিয়ে হাসিমুখে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র এর মন্দিরে সাদা ফতুয়া পড়ে। আবার কোনো সময় নবান্নে আর কোনোও সময় ধর্মতলায় অনশন মঞ্চের পাশে দাঁড়িয়ে লাইভ করতে দেখা যায় তাঁকে হাসিমুখে।
সেই খেজুরি টু বর্তমানের সেই সাদা বাড়ী। সেই খেজুরি টু সেক্টর ফাইভের কলেজ মোড় এর সেই বিখ্যাত এনকে বাংলার অফিস। সেই বর্তমান থেকে উত্তরবঙ্গে ট্রান্সফার হয়ে যাওয়া সেই বিখ্যাত সাংবাদিক। আর সেই গৌহাটির নতুন চ্যানেল একদিন আসার আগে কোথা থেকে আমার নম্বর নিয়ে ফোন করা আমায়। আর সেই গৌহাটির চ্যানেলে কাজ করতে পারে এই কথা ভেবে মালিকের সামনে তাঁকে ইন্টারভিউতে হাজির করিয়ে দেওয়া আমার। তারপর হাসতে হাসতেই চাকরি হয়ে যাওয়া তাঁর।
বেশ ভালই লাগলো আমার একজনকে বাইরে যেতে হলো না আর পরিবার ছেড়ে। যেমন অনেক পরিচিত জন কাজ পেয়েছে সেই ভাবেই কাজ হয়ে যাওয়া তাঁরও। আজ আমার সাদা জীবনের কালো কথায় সেই আমার আঁকিবুঁকি ব্লগে সেই বিখ্যাত সাংবাদিক দীপঙ্কর মণ্ডল এর কথা। সেই বিখ্যাত খেজুরির এক সৎসঙ্গ প্রতিষ্ঠানের ধার্মিক এক মানুষের কথা। যে ধর্ম মানুষকে বৃদ্ধি করে আর উন্নত করে। সেই দীপঙ্কর মণ্ডল আজ সাদা জীবনের কালো কথায়।
খুব বেশি লেখার নেই ওর সমন্ধে সেই ফেইসবুকে ওর লাইভ করা। সেই কাগজ ছেড়ে টিভির সংসারে দিব্যি হাসি মুখে মানিয়ে নেওয়া ওর। প্রথমে একটু অসুবিধা হলেও কেমন দিব্যি মানিয়ে ছবিতে আর খবর সংগ্রহ করে টিভির কাজ শিখে বেঁচে থাকা ওর। সেই দীপঙ্কর এর কথা মনে পড়ে গেলো আমার বহুদিন পর। হারিয়ে যাওয়া দীপঙ্কর এর কথা। সেই কাগজ আর টিভির রিপোর্টার দীপঙ্কর এর কথা।
সেই হঠাৎ করেই ওর হারিয়ে যাওয়া সেই বিখ্যাত সাংবাদিক খেজুরির বাসিন্দা দীপঙ্কর এর কথা। যে দীপঙ্কর একদিন হারিয়ে গেলো হঠাৎ করেই কোথায় কে জানে। যে আমায় একদিন বলেছিল আমায় মেরে মাটিতে পুঁতে দেবে। যে একদিন কত হুংকার ছাড়লো। আর আজ সে কোথায় গেলো কে জানে। বসন্তের বাতাস গায়ে মেখে হঠাৎ করে মনে পড়ে গেলো আমার সেই বিখ্যাত এই বাংলার সাংবাদিক দীপঙ্কর মণ্ডল এর কথা। এমন কত মানুষ যে হারিয়ে যায় জীবন থেকে হঠাৎ করেই। জীবনের জলছবিতে ভেসে ওঠে সেই সব হারিয়ে যাওয়া নানা মানুষের কথা। ভালো থেকো তুমি ভাই। আমার প্রনাম গ্রহণ করো তুমি। টোটোচালকের প্রনাম বাংলার বিখ্যাত দাপুটে এক সাংবাদিককে।
খেজুরির সেই বিখ্যাত সাংবাদিক - অভিজিৎ বসু।
বাইশে ফেব্রুয়ারী দু হাজার পঁচিশ।
ছবি সৌজন্য ফেসবুক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন