সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বিখ্যাত পুলিশ রিপোর্টার জয়ন্ত দা

সেই কলকাতা শহরে একটি ধর্ষণ এর ঘটনা যে বাংলার বিখ্যাত এক সাংবাদিক প্রথম কাগজে লিখে হৈচৈ ফেলে দিলেন।সেই সুজেট জর্ডান ২০১২ সালে গণধর্ষণের শিকার হন যিনি। ৬ ফেব্রুয়ারী ২০১২ তারিখে সন্ধ্যায়, জর্ডান পার্ক স্ট্রিটের একটি নাইটক্লাবে প্রথমবারের মতো পাঁচজন যুবকের (কাদের খান, মোঃ আলী, নাসির খান, রুমান খান এবং সুমিত বাজাজ) সাথে দেখা করে , যারা তাকে যাওয়ার সময় বাড়িতে নামিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। এর কিছুক্ষণ পরেই, পাঁচজন তাকে চলন্ত গাড়িতে গণধর্ষণ করে এবং পরে কলকাতা ক্লাবের বিপরীতে এক্সাইড ক্রসিংয়ের কাছে ফেলে দেয়। ভোর ৩.৩০ টার দিকে, সে বেহালায় তার বাসভবনে একটি ট্যাক্সিতে ওঠে । 

যদিও মিডিয়া এবং পুলিশ প্রথমে ভুক্তভোগীর নাম গোপন রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেছিল, যেমনটি ভারতে প্রচলিত , পরে তিনি জনসমক্ষে ৩৭ বছর বয়সী এবং দুই সন্তানের মা হিসেবে তার পরিচয় প্রকাশ করেন, যাতে অন্যান্য জীবিতদের কথা বলতে উৎসাহিত করা যায়। আরে এই খবর সবার প্রথম তাঁর কাগজের প্রথম পাতায় লিখে যে সাংবাদিক হৈ চৈ হুল্লোড় ফেলে দিলেন সেই বিখ্যাত দাপুটে পুলিশ রিপোর্টার জয়ন্ত মজুমদার এর কথা আজ আমার সাদা জীবনের কালো কথায় আমার আঁকিবুঁকি ব্লগের পাতায়। যে জয়ন্তদার সাথে খুব অল্প কিছুদিন কাজ করেছি আমি কলকাতা টিভিতে। একদম চুপচাপ কাউকে বুঝতে না দিয়ে এত বড় খবরটা তিনি চুপচাপ ছেপে পুলিশের কাছে একটা বড়ো দৃষ্টান্ত তুলে ধরে ছিলেন যে কলকাতা কতটা নিরাপদ মেয়েদের কাছে। 

পরে যদিও সুজেট জর্ডান নিজের পরিচয় প্রকাশের পর বলেন, "আমি কেন আমার পরিচয় গোপন করব যখন এটা আমার দোষও ছিল না? এমন কিছুর জন্য আমি কেন লজ্জিত হব যা আমি করিনি? আমার উপর বর্বরতা চালানো হয়েছিল, আমাকে নির্যাতন করা হয়েছিল, এবং আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল, এবং আমি লড়াই করছি এবং আমি লড়াই করব।" জর্ডানের মৃত্যুর সময়, চলন্ত গাড়ির ভেতরে জর্ডানকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত পাঁচজনের মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তাদের বিচার চলছিল, যদিও তারা অভিযোগ অস্বীকার করেছিল। প্রধান সন্দেহভাজন সহ বাকি দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। অভিযুক্তদের নাম মোহাম্মদ আলী এবং কাদের খান (তৎকালীন নুসরাত জাহানের প্রেমিক ) যারা পলাতক ছিলেন এবং নাসির খান, রুমান খান (রুমান খান ওরফে তুসি) এবং সুমিত বাজাজ যারা হেফাজতে ছিলেন। 

এই ঘটনা নিয়ে গোটা বাংলায় হুল্লোড় পড়ে যায়। রাজনীতির ময়দানের লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়ে গেলো গেলো রব তুলে। বিচার পাওয়ার আগেই সুজেট মারা যায়। সেই পোদ্দার কোর্টের কলকাতা টিভির অফিস এ দেখা হয়েছিল আমার জয়ন্তদার সাথে। সেই বর্তমান থেকে তাঁর এবেলা কাগজে যোগ দেওয়া। পরে তিনি কলকাতা টিভিতে যোগ দেন। একদম সাদামাটা চেহারা দেখে বোঝার উপায় নেই কি যোগাযোগ পুলিশের সাথে তাঁর। যে এমন একটা খবর করে হই চৈ ফেলে দিয়েও কেমন চুপচাপ। ভাবটা এটাই এ আর এমনকী।
আর আজকাল কত ছোটো ছোটো খবর করে বিগ ব্রেকিং আর এক্সক্লুসিভ এর ঠেলায় চোখে সর্ষে ফুল দেখতে হয়। রিপোর্টারদের দেখেই একটু সরে দাঁড়িয়ে বলতে হয় বাবা কি দাপট। সত্যিই দিনকাল বেশ বদলে গেছে।

সেই কলকাতা টিভির নির্মাল্য জানার মাপা সুখের সংসার। যে সংসারে মালিকের লোক হয়েই নির্মাল্য জানা তার লোকদের নির্বাচন করেন বেছে বেছে। সেই খবরের কোর টিমের সদস্য ছিলেন জয়ন্ত মজুমদার। সেই দ্রুত ভাবে বাংলা টাইপ করতে পারা। সেই দেবজিৎ ভট্টাচার্য্য এর ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে কাজ করা। সেই চিফ রিপোর্টার আর এই অ্যাসাইনমেন্টের কাজ সামলানো। সেই দুই সংসার সামলে বেশ চাপে থাকা তাঁর আর ঘনও ঘন সিগারেট খেতে যাওয়া বারান্দায়।

 সেই প্রীতম, দুর্গা, পীযূষ, পারমিতা, আশীষ দা, দীপ্তিমান, শ্বাশ্বতী, রিয়া, কল্লোল, দেবজিত আর দেবাশীষ আরও কতজন যে ছিল সেই সময়।আজ সেই জয়ন্তদার কথা মনে পড়ে গেলো আমার। আর ছিলাম আমি আর শাশ্বত। সেই দৌড়ে বারোটা বেজে গেছে দ্রুত পায়ে বাস করে অফিস আসা। একদম ঘেমে নেয়ে একশা হয়ে। কি খবর আছে কিছু বলেনি তো চেয়ারম্যানের ঘর থেকে সেই খোঁজ খবর নিয়ে নেওয়া তাঁর গম্ভীর মুখে। সত্যিই চাকরি করতে গিয়ে কত কিছুই যে করতে হয় আমাদের কে জানে। সেই বিখ্যাত দাপুটে সংবাদিক আজ আর কাজ করেন না কলকাতা টিভিতে। নেই সেই দেবজিত ভট্টাচার্য। সেই বানান ভুল এর মাধ্যমে যে আমায় কাজ করতে পারিনা এই তকমা দিয়ে সরিয়ে দিলো এই কাজ থেকে। ধীরে ধীরে সবাই কেমন হারিয়ে গেছে এই মিডিয়ায়।

সেই বিখ্যাত পুলিশ রিপোর্টার জয়ন্তদার কথা আজ মনে পড়ে গেলো আমার। সত্যিই বেশ ভালো ছিল সেই দিনগুলো। আজ সবটাই কেমন বদলে গেলো। ক্ষমতা ভাগাভাগির পর সরে গেলো এক সময়ের ক্ষমতাবান লোকরা। সাপ লুডোর খেলায় এমনটাই হয় যে। তবু এই সবের মাঝেও এই বাংলা মিডিয়ায় পার্ক স্ট্রীট এর গণ ধর্ষণ এর ঘটনা, সেই এক সাংবাদিকের ছোট্টো একটা কনস্টেবল এর কাছে বা অন্য কারুর কাছে টিপস পেয়ে লিখে দেওয়া আর কারুর কাছে এই খবর না থাকা। এটা বেশ বড়ো ব্যাপার এর মজার ব্যাপার। আর এর জন্য জয়ন্ত দা ডার্ক হর্স এর মত উজ্জ্বল হয়ে থাকবেন এই বাংলার খবরের জগতে। ভালো থাকবেন আপনি দাদা। সেই বোলপুর এলে দেখা হবে দাদা। টোটো চালকের সাথে। এলোমেলো এলেবেলে বিন্দাস জীবন নিয়ে ঘুরে বেড়াই আমি। ভালো থাকবেন আপনি।

বিখ্যাত পুলিশ রিপোর্টার জয়ন্ত দা - অভিজিৎ বসু।
ত্রিশ মার্চ দু হাজার পঁচিশ।
ছবি সৌজন্য ফেসবুক।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ইটিভির পিনাকপাণি ঘোষ

কিছু মানুষ কত কাছে থেকেও পাশাপাশি এক জায়গায় বাস করেও একসাথে একসময় কাজ করেও যে কত দূরে রয়ে যান নিজের হাসিমুখ নিয়ে আর সেই চেনা ছন্দ নিয়ে সত্যিই বেশ ভালো মজার ব্যাপার কিন্তু এটা জীবনের মেঠো পথে। সেই ইটিভির বিখ্যাত সাংবাদিক হয়ে ঘুরে ঘুরে স্ট্রীট ফুডের ছবি তোলা আর নানা খবর করে খাওয়া দাওয়ার এপিসোড করে একসময়ে বিখ্যাত সাংবাদিক হয়ে যাওয়া ইটিভি নিউজে। আর আমাদের জেলায় বসে সেইসব হাঁ করে দেখা আর কেমন মনের ভেতর অস্থিরতা তৈরি হওয়া। একেই বলে কলকাতার রাজপথের সাংবাদিক বলে কথা।  সেই যে বার রাষ্ট্রপতি এলেন জয়কৃষ্ণ লাইব্রেরী প্রাঙ্গণে সেই অনুষ্ঠানের বিশেষ কার্ড জোগাড় করে দেওয়ার অনুরোধ করা ইটিভির চাকরি করার সুবাদে। কোনো রকমে সেই কার্ড জোগাড় করে এনে দেওয়া তাঁকে আর তাঁর পরিবারের সদস্যদের জন্য। আর সেই একদিন দুপুর বেলায় খুব সম্ভবত করোনা শেষ পর্বে বালিঘাট স্টেশন থেকে অফিস যাওয়ার সময় এসি পঞ্চাশ এর বাস এর ভিতরে দেখা হওয়ায় কত গল্প করা দুজন মিলে পুরনো দিনের। আবার উত্তরপাড়ার সেই বিখ্যাত চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে গিয়ে হাসি মুখে দেখা হয়ে যাওয়া রাতের বেলায় কাঁঠালবা...

আমাদের সবার মৃনাল দা

সাদা জীবনের কালো কথায় আজ এক বাবা আর ছেলের লড়াই এর গভীর গোপন কাহিনী। এই সাংবাদিকতার পেশায় এসে কত লড়াই, কত অসম যুদ্ধ, করে যে কেউ সংসার টিকিয়ে রাখতে পারে হাসি মুখে কাউকে কিছুই বুঝতে না দিয়ে। এমন করে কেউ টিকে থাকার চেষ্টা করেন সেটা বোধহয় আমার জানা হয়ে উঠত না কিছুতেই। যদি না এই পেশায় আমি গা ভাসাতাম এমন করে। জীবনের এই নানা টুকরো টুকরো ছবির কোলাজ ভেসে ওঠে এই রাতের অন্ধকারে আচমকা আমার মনের মাঝে। আর আমি চমকে উঠি কেমন করে তাদের সেই কোলাজ দেখে।  এমন এক চরিত্র, বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী হয়ে কেমন আলগোছে, হাসিমুখে, নির্মোহ ভাবে, শুধু নিজের কাঁচা পাকা দাড়িতে হাত বুলিয়ে জীবনটা কাটিয়ে দিলো সে শুধুই আকাশ পানে তাকিয়ে। যে নীল আকাশের গা ঘেঁষে উড়ে যাওয়া সাদা বকের ডানায় লেগে থাকে মেঘের হালকা টুকরো। একদম যেনো সিনেমার পর্দার হিরোর মতোই। দেখে বোঝার উপায় নেই একদম। পেটে খাবার না থাকলেও মুখের হাসিটা অমলিন হয়েই বেঁচে আছে আজও এতোদিন পরেও। আর সেই বিখ্যাত সাদা পাকা নাসিরউদ্দিন স্টাইলের দাড়ি, কালো চুল, আর সব সময় ধোপদুরস্ত ফিটফাট একজন মানুষ। রাত নটা বাজলেই যাকে শ্রীরামপুরে...

শপিং মলের উদ্বোধনে সিঙ্গুর আন্দোলনের দাপুটে মন্ত্রী

নালিকুল স্টেশন বাজারে একটি শপিং মলের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বেচারাম মান্না হাজির। একসময় যাঁর অন্দোলনের ঠেলায় পড়ে দৌড়ে একপ্রকার পালিয়ে চলে যেতে হয়েছিল সিঙ্গুর থেকে টাটা কোম্পানিকে। যে আন্দোলনের দগদগে ঘা আর সেই স্মৃতি ধীরে ধীরে আজ প্রায় মিলিয়ে যেতে বসেছে আমাদের কাছ থেকে। আজ সেই চাষার ঘরের মানুষ না হলেও সেই কৃষক আর শ্রমিকের ন্যূনতম অধিকার নিয়ে যে আন্দোলন শুরু করে সারাটা জীবন কাটিয়ে দিলেন সেই মানুষটাকেই কেমন যেন আজ শপিং মলের উদ্বোধনে দেখে বেশ ভালই লাগলো আমার।  একদম নালিকুল স্টেশনের কাছে ঝাঁ চকচকে শপিং মল। দোকানে সাজানো জিনিস পত্র। আর সেখানেই আমাদের মাননীয় মন্ত্রী বেচারাম মান্না। একদম কেমন একটু আমার অচেনা লাগলো যেন। সেই মুড়ি খেয়ে আলুর তরকারি বা শশা খেয়ে আন্দোলন শুরু করা জমি আন্দোলন এর অন্যতম পথিকৃৎ নেতা আজ এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে। তাহলে টাটা কোম্পানির বিরুদ্ধে যে জমি দখল নিয়ে আন্দোলন সেই আন্দোলন এর মধ্যে ছিল জোর করে জমি অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা। যদিও সেখানেও সেই সময়ের শাসকদলের কর্মসংস্থানের যুক্তি।তবে এই নতুন শপিং মলের উদ্বোধনে তো আর ...

ভীড়ের মাঝে একা

জীবন জুড়ে শুধুই ভীড় আর ভীড়। নানা ধরনের ভীড়ে ঠাসা রাস্তায় মানুষের গন্ধে, বর্ণে , স্বাদের ভীড়ে আমি একদম একা হয়ে যেতে চাই। যে ভীড় উপচে পড়া রাস্তায় শুধুই হেমন্তের ভোরে শিশিরের ফিসফিস শব্দ, পাখির কিচির মিচির আওয়াজ,ধানসিড়ি ওই নদীটির তীর ধরে ঘুঘুর আকুল মন কেমন করা ডাক, উদাসী শালিকের ঝাঁক বেঁধে উড়ে যাওয়া ওই হেমন্তের হলুদ ধানের মাঠ এর পাশ দিয়ে, হলুদ বসন্ত বৌরীর সেই আমলকীর গাছের পাতায়,আড়ালে আবডালে বসে কেমন যেন আমায় দেখে লজ্জা পাওয়া, আর তারপর চোখ নামিয়ে হঠাৎ করেই তার উড়ে চলে যাওয়া। আর মেঘের কোল ঘেঁষে সেই সাদা বকের, বুনো হাঁসের, আর সেই পানকৌড়ির জলে ভেজা ডানা মেলে উড়ে যাওয়া আকাশ জুড়ে। সত্যিই ওরাও যে ভিড়ের মাঝেই বড়ো একা। একা একাই ওদের যে এই বেঁচে থাকা। কেমন নিপাট হৈ চৈ হুল্লোড়হীন একটা জীবন নিয়ে বেশ মজা করে, আনন্দ করে। আর সেই ভোরের আলোয় আলোকিত হয়ে রাস্তার একপাশে গুটি শুটি মেরে শুয়ে থাকা ওই সাদা কালো ভুলো নামের কুকুরের। যে অন্তত এই সব মানুষদের ভীড়ে ঠাসা রাস্তায় একটু যেনো আলাদা , একটু যেনো অন্য রকমের। একটু একা একাই যেনো ওর এই আলগোছে জীবন কাটিয়...

গৌড় প্রাঙ্গণে আনন্দবাজার

গৌরপ্রাঙ্গনে শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্যের আনন্দের মেলা আনন্দবাজার। মহালয়ার ভোরবেলায় ঢাকের বাদ্যি আর সানাইয়ের মন কেমন করা সুরে মেতে উঠলো শান্তিনিকেতনের গৌড়প্রাঙ্গণ। প্রতি বছরের মতো এই বছরও যে হবে আনন্দমেলা আনন্দবাজার। হ্যাঁ সত্যিই যেনো আনন্দের এই হাটে বেচাকেনার পসরা নিয়ে একদিনের জন্য বসে পড়া মন প্রাণ খুলে হৈ হুল্লোড় করে। এই মেলা শুরু হয় 1915 সালের 15 এপ্রিল নববর্ষের দিনে। কিন্তু আগে এই মেলাকে একসময় বলা হতো বৌঠাকুরাণীর হাট। সেই সময় আশ্রমের মহিলারা নিজেদের হাতের তৈরি জিনিস নিয়ে মেলায় বসতেন। মেলার আয়োজন করতেন তারা। আনন্দ করে বেচাকেনা হতো। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময় একবার গরমের ছুটির আগে এমন মেলা নাকি হয়েছিল। যার নাম ছিল আনন্দবাজার। পরে এই মেলার নামে হয়ে যায় আনন্দমেলা। সত্যিই আনন্দের এই মিলন মেলা।  প্রথমদিকে পাঠভবন ও শিক্ষাসত্রের ছেলেমেয়েদের নিয়ে এই মেলা শুরু হয়। পরে ধীরে ধীরে বিশ্বভারতীর সব বিভাগের পড়ুয়ারা এই মেলায় যোগদান করে। এই মেলার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো ছাত্রছাত্রীদের বেচা কেনার লাভের টাকার কিছু অংশ জমা পরে বিশ্বভারতীর সেবা বিভাগে। সেখান থেকে এ...